এক সময় পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষকে কেমন আছেন জিজ্ঞাসা করলে বলতো চাপে আছি। কারণ পার্বত্যাঞ্চল একসময় অশান্ত ছিল। তখন, আজকের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা চিন্তা করেছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রামের এই সমস্যাকে রাজনৈতিকভাবে সমাধান করতে হবে। আর তারোই ধারাবাহিকতায় পরবর্তীতে জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী চিন্তাধারা এবং সাহসী পদক্ষেপ আর সুস্থ পরিকল্পনার কারণে গত ২ ডিসেম্বর ১৯৯৭ সালে পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে হয় যে আন্তরিকতা নিয়ে আমরা পার্বত্য শান্তি চুক্তি চুলছেড়া বিশ্লেষণ করে তা স্বাক্ষরিত বা সম্পাদন করা হয়েছিলো একটি পক্ষের সেই আন্তরিকতা এবং ইচ্ছা আগ্রহের অভাব আর সম্পর্কের টানাপোড়নের কারণে গত ২৬ বছরে পার্বত্য শান্তি চুক্তির অনেকাংশ বাস্তবায়িত হলেও যতটুকু বাস্তবায়ন হওয়ার কথা ততটুকু করা সম্ভব হয়নি।
আগামী ২৫ ডিসেম্বর শুভ বড় দিন এবং আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯ আসনে সংসদীয় পদপ্রার্থী দীপংকর তালুকদারের সাথে বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ঐক্য জোটের এক মতবিনিময় সভায় দীপংকর তালুকদার এসব কথা বলেন। শনিবার সকালে জেলা শিল্পকলা একাডেমির হলরুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি শিক্ষক অরূপ মুৎসুদ্দী’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ইন্টু মনি তালুকদার’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত মত বিনিময় সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সদর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বিমল কান্তি দে, কাপ্তাই হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অজয় সেন, জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সহ-সভাপতি ইন্দ্র দত্ত তালুকদার, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান পলাশ কুসুম চাকমা।(বিজ্ঞপ্তি)