অনুপম মারমা,থানচি
কোন কোন খাদ্যের পুষ্টিগুন কি সেই জানত না বা বুঝতো না কেউই, বাড়ীতে মা ও হোস্টেলের বাবুর্চির রান্না করা খাদ্য খেয়ে বড় হয়েছে সবাই। পুষ্টিমেলায় অংশগ্রহনের পর জানতে পারল পুষ্টিসম্মত খাদ্যের নামের তালিকা ও রান্না করার কৌশল।
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কারিতাস বাংলাদেশ এর লিন প্রকল্পের আওতায় বুধবার সকাল ১০ টা হতে বিকাল ৩ টা পর্যন্ত শান্তিরাজ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬ষ্ট শ্রেনির হতে ৮ম শ্রেনির ২০০ শিক্ষার্থীদের নিয়ে শান্তিরাজ মিশসের হল রুমে পুষ্টি মেলা উপলক্ষ্যে পুরস্কার বিতরন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ইউরোপিয় ইউনিয়ন অর্থায়নের বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির আয়োজনের শিক্ষার্থীরা অর্ধশতাধিক ভিটামিন যুক্ত শাক সবজি, ফল মূল, নিয়ে টেবিলের সাজিয়ে সিনিয়র শিক্ষার্থীরা জুনিয়র শিক্ষার্থীদের একে একে পুষ্টি খাদ্য হিসেবে মানসম্মত পুষ্টিখাদকের তালিকা ও রান্না করার কৌশল বুঝিয়ে বলেন, নক বুঝলে বার বার বলেন এভাবে শিক্ষার্থীরা ৫ ঘন্টা সময় ব্যয় করেন।
পুরস্কার বিতরন ও আলোচনা সভা সভাপতিত্ব করেন কারিতাস লিন প্রকল্পের উপজেলা সমন্বয়কারী শৈতিংয়ী মারমা, শান্তিরাজ মিশনের পাল পুরোহিত ফাদার খোকন বাড়ো প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে পুষ্টি মেলা শুভ উদ্বোধন করেন।
অন্যান্যদের মধ্যে কারিতাস লিন প্রকল্পের মাঠ সহায়ক বিপ্লব নকরেক, চথোয়াইনু মারমাসহ শান্তিরাজ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং শিক্ষকরা বক্তব্য রাখেন।