রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযু্িক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এ’ ইউনিটের শেষ ভর্তি পরীক্ষা শনিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। “এ” ইউনিটের পরীক্ষায় প্রায় সাড়ে সাত হাজার শিক্ষার্থীর অংশ নেয়।বিগত দুইটি ইউনিটের অনুষ্ঠিত পরীক্ষার ন্যায় আজও দূরদূরান্ত হতে আগত ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষার্থীদের পাশে ছিলো রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ পরিবার। বরাবার এর ন্যায় এবারও পরীক্ষার্থী ও অভিভাবক কথা মাথায় রেখে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ গ্রহণ করে রাবিপ্রবি ছাত্রলীগ শাখার নেতাকর্মীরা।
প্রচন্ড গরমে পরীক্ষার্থীদের ও অভিভাবকদের বিশ্রামের ব্যবস্থা করা, খাবার পানি ও স্যালাইনসহ পর্যাপ্ত পরিমাণ টিস্যু, কলম, মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার সরবরাহ করেন তারা। অস্থায়ী টয়লেট ও পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রামের আয়োজন করেন রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রের অধীনে শহরের ৭ টি উপকেন্দ্রেই।
প্রতিটি কেন্দ্রে ছিলো তাদের আলাদা আলাদা হেল্পিং ডেস্ক, ছাত্রলীগ ভলেনটিয়ার সহ ২৫টির ও বেশী ছাত্রলীগ মটর বাইক সার্ভিস। ২৫টির ও ছাত্রলীগ অধিক মোটর বাইক সার্ভিসের মাধ্যমে তারা শহরের বিভিন্ন পয়েন্ট হতে শিক্ষার্থীদের উপকেন্দ্র গুলো পৌছে দিয়েছেন। ছিলো “রাবিপ্রবি ছাত্রলীগ রেপিড মোটরবাইক রেসপন্স টিপ” যার সহযোগিতায় ভুল কেন্দ্রে চলা যাওয়া কোন পরীক্ষার্থীকে সঠিক কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া ও সার্বিক ভাবে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা। এ ছাড়াও দূরদূরান্ত হতে আগত পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা পূর্ব বিশ্রাম, রাতযাপন সহ খাবারের ব্যবস্থা করেন।
শিক্ষার্থীদের ঘরি, মোবাইফোন, ব্যাগ ও অন্যান্য জিনিসপত্র যথাযথ যতœসহকারে পযার্প্ত পরিমাণ নিরাপত্তা দিয়ে সংরক্ষণ করা ও পরীক্ষা শেষে সঠিক ভাবে বুঝিয়ে দেয়া সহ নানাবিধ কর্মসূচি পালন করেন রাবিপ্রবি ছাত্রলীগ শাখার নেতাকর্মীরা।
এ বিষয়ে রাবিপ্রবি ছাত্রলীগ নেতা আকিব মাহমুদ হাসান জানান, রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রাবিপ্রবি)’র শাখা ছাত্রলীগের উদ্যোগে ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ এবং স্থানীয় সাংসদ দীপংকর তালুকদার এমপি, রাঙামাটি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মোহাম্মদ মুছা মাতব্বর মহোদয় এবং রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ এর চেয়ারম্যান অংসুইপ্রু চৌধুরীর নির্দেশনায় এ কর্মসূচি পালন করি। আমাদের এ কর্মসূচি বিগত বছরগুলোতেও ছিলো আছে এবং চালু থাকবে।
এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে ছিলেন রাবিপ্রবি ছাত্রলীগ শাখার আকিব মাহমুদ হাসান, মুহাম্মদ রিয়াদ তালুকদার, মহিউদ্দিন মুন্না, বিজয় নিশান, আরফান উদ্দিন, মিজানুর রহমান, আহমেদ রেজা আরিফ, মং মং চাক, ৪র্থ ব্যাচের হাসু দেওয়ান, ধ্রুব দাশ, মাহমুদুল হাসান, সুমন দাশ, মিশর চাকমা, আইজ্যাক, বাহাউদ্দীন ময়ুখ, হিরোডিটাস চাকমা, সাদমান সাদিক, আকবর হামিদ তালুকদার, মুন্না দেওয়ান, অনিমেষ সিনহা, ৫ম ব্যাচের সাকলাইন হাসান, চেনাব দেওয়ান,রিদুয়ান রহমান, সাইনথোয়াই মারমা, সুফল চাকমা, সাদমান শাহরার, সৈকত বৈদ্য, ফাহিম, শ্রেষ্ঠ ত্রিপুরা, তমাল দেবনাথ, ৬ষ্ঠ ব্যাচের জাহাঙ্গীর আলম অপু, অর্নব মল্লিক পার্থ,অন্তু কান্তি দে, মনিবিলাশ ত্রিপুরা, সাদ্দাম হোসেন, সুলেমান বাদশা, মোহাম্মদ গিয়াস, শরিফুল ইসলাম, মিনহাজুল আবেদিন,সাকিব চৌধরী নয়ন, নেয়নাং রাখাইন, ক্যাওলাচিং মারমা, ৭ম ব্যাচের রাফিন আশরাফি রোহান,সৌতিক বিশ্বাস, আবির হাসান,সাইফুল ইসলাম সাইফ, আয়াতুল্লা বাবু আখতারুজ্জামান অপু,রাজিন চোধুরী, অর্জুন মন্ডল তনু খলিলুর রহমান,মিশকাত,জ্যাকসন মারমা,কল্যান চাকমা,অমিয় দত্ত এবং
৮ম ব্যাচের তুর্য্য দেওয়ানজি, সলিম উল্লাহ, তারেকুল ইসলাম, সীমান্ত দে, সামশুদ্দোহা উৎস, মোহাম্মদ সাইদ, মোস্তাকিন এলাহী এবং অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।(বিজ্ঞপ্তি)